টেমসসুরমানিউজডেক্স: গত বছরের ৫ অক্টোবর হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে চাঞ্চল্যকার টমটম চালক হত্যা মামলার অন্যতম এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-৯।
https://googleads.g.doubleclick.net/pagead/ads?client=ca-pub-9185801206651167&output=html&h=443&slotname=1250537418&adk=1147819958&adf=311335540&pi=t.ma~as.1250537418&w=428&lmt=1673556556&rafmt=11&format=428×443&url=https%3A%2F%2Fdainiksylhet.com%2Fdetails%2F315359&fwr=1&wgl=1&dt=1673556556397&bpp=2&bdt=161&idt=119&shv=r20230111&mjsv=m202212010101&ptt=9&saldr=aa&abxe=1&cookie=ID%3Dfae36bec528f0898-2255a5895dd80076%3AT%3D1673450178%3ART%3D1673450178%3AS%3DALNI_MaQ6RVahALYkw8sUaWHorNlkuXB6g&gpic=UID%3D00000bbe5235e4ea%3AT%3D1673450178%3ART%3D1673556525%3AS%3DALNI_MZlGwL0cARjZlX5DpPTtZpT6p4xcg&prev_fmts=0x0%2C428x70%2C428x355&nras=1&correlator=6114029925105&frm=20&pv=1&ga_vid=1676654958.1673556556&ga_sid=1673556556&ga_hid=1567135524&ga_fc=0&rplot=4&u_tz=0&u_his=2&u_h=926&u_w=428&u_ah=926&u_aw=428&u_cd=32&u_sd=3&adx=0&ady=1040&biw=428&bih=746&scr_x=0&scr_y=0&eid=44759875%2C44759926%2C44759837%2C44779794&oid=2&pvsid=2840802603781055&tmod=900093283&nvt=1&ref=https%3A%2F%2Fdainiksylhet.com%2F&eae=0&fc=1920&brdim=0%2C0%2C0%2C0%2C428%2C0%2C428%2C926%2C428%2C746&vis=1&rsz=o%7Co%7CeEbr%7C&abl=NS&pfx=0&fu=128&bc=31&ifi=4&uci=a!4&btvi=1&fsb=1&xpc=GfgrGbu7oL&p=https%3A//dainiksylhet.com&dtd=125
গত মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আসামি মো.জালাল মিয়াকে (৩৮) মাধবপুর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি চুনারুঘাট থানার আব্দুল্লাহপুর এলাকার মৃত মো. ফুল মিয়ার ছেলে।
বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব-৯ এর মিডিয়া অফিসার সিনিয়র এএসপি আফসান-আল-আলম জানান, গত ৫ অক্টোবর চুনারুঘাটের দেউন্দি চা বাগান থেকে এখলাছ মিয়া নামের ওই টমটম চালকের উলঙ্গ লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় মৃতের বাবা চুনারুঘাট থানায় ৭ অক্টোবর অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। তবে এখন পর্যন্ত হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়নি।
এদিকে, হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশের পাশাপাশি ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব। তদন্তের এক পর্যায়ে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জালাল মিয়ার সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ১০ জানুয়ারি তাকে মাধবপুর থেকে গ্রেফতা করে র্যাব।
জালাল মিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক চুরি, ছিনতাই, মাদক কেনাবেচা ও মানবপাচার মামলা রয়েছে।