আজ থেকে ইংল্যান্ডে সব ধরনের বিধিনিষেধ তোলে নেয়া হয়েছে। করোনার কারণে আরোপিত নানা বিধিনিষেধ মুক্ত এখন দেশের জনগন।তবে, চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা এটিকে নেতিবাচক হিসেবে দেখছেন।যদিও সরকার তাঁর সিদ্ধান্তে অটল থেকে সোমবার থেকে লকডাউন তুলে নিয়েছে। বড় ধরণের কোন সতর্কতা আরোপ না করলেও সকলকে সচেতন থাকবে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এদিকে ইংল্যান্ডে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। পাশাপাশি বাড়ছে মৃত্যুর হারও। হাসপাতাল গুলোতে বাড়ছে এনএইচএস কমীদের ভীড়।
তবে ১৯শে জুলাই ২০২১ কে অনেকে ইংল্যান্ডের জন এক ঐতিহাসিক দিন হিসেবে বিবেচনা করছেন। ওই দিনকে লকডাউন বা সরকারি আইনি বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্তি বা স্বাধীন বলে অনেকে উল্লেখ করছেন। এই স্বাধীনতার দিন টি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
কভিড-১৯ বা করোনাভাইরাস মহামারি থেকে রক্ষার জন্য তিন দফায় লকডাউন ঘোষনা করে ব্রিটিশ সরকার। সর্বশেষ এই বছরের মার্চ মাসের ৮ তারিখ থেকে ধাপে ধাপে লকডাউন তুলে নেওয়ার শুরু হয়। সেই থেকে ২৯শে মার্চ, ১২ই এপ্রিল, ১৭ই মে , ২১শে জুন লকডাউনের শিথিলের শেষ ধাঁপের রোডম্যাপ থাকলেও করোনার আক্রান্ত বেশী হওয়াতে আরো ৪ সপ্তাহ লকডাউনের সময় বাড়ানো হয়।