মিয়ানমারের মতো দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিবেন না: নুর

টেমসসুরমাডেক্স: তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিরোধী দলসমূহেরডাকা ৯ম দফা অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেছে গণঅধিকার পরিষদ।সোমবার বেলা সাড়ে  ১১ টায় পুরানা পল্টন আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে থেকে মিছিল শুরু করে পল্টন মোড়, নাইটিংগেলমোড় ,বিএনপি অফিস ঘুরে বিজয়নগর পানিরট্যাংকির মোড়ে এসে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। সংক্ষিপ্ত সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন,  ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিনমোল্লাকে কারাগারে কনডেম সেলে রাখা হয়েছ। শুধু বিন ইয়ামিন মোল্লা নয় বিরোধী দলের সাবেক এমপি, মন্ত্রী, সিনিয়রঅনেক নেতাকে কারাগারে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে। ২৪ ঘন্টা লকাপে রেখে মানসিক কষ্ট দিচ্ছে যেন তারা বের হয়ে রাজনীতিনা করে। কারাগারে বন্দীদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে। এটা স্পষ্টতই মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। স্বাভাবিক ধারণক্ষমতার চেয়ে ৩ গুন বন্দীকে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে।   কারা কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করে নুরুল হক বলেন, যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িত থাকবে তাদেরকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।নাশকতার মামলায় জড়াতে পুলিশ ভয়-ভীতি দেখিয়ে গ্রেফতার বাণিজ্য করছে। বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ভিত্তিহীন মিথ্যামামলায় অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করছে।  ২৮ অক্টোবরের পর রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁয় ১৮টি গুপ্ত হামলা ও ৪ টি গুপ্ত হত্যা ঘটেছে।

বুধবার থেকে ফের ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ, ১০ই ডিসেম্বর ঢাকাসহ সারা দেশে মানববন্ধন

টেমসসুরমাডেক্স: সরকার পতনের একদফা দাবিতে ফের ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ডেকেছে বিএনপি। আগামী বুধবার ভোর ৬টা…

যুবদল নেতাকে ডান্ডাবেড়ি পরানো কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট

টেমসসুরমাডেক্স: যুবদল নেতা মো: আমিনুর রহমান মধুকে ডান্ডাবেড়ি পরানো কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারিকরেছেন হাইকোর্ট। ১০ দিনের মধ্যে তাকে  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি করে উন্নতচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে আদালতের রায় বাস্তবায়ন করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এজে মোহাম্মদ আলী। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টারকায়সার কামাল, বদরুদ্দোজা বাদল, আবদুল জব্বার ভূইয়া, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, মনিরুজ্জামান আসাদ, মো: মাকসুদ উল্লাহ প্রমুখ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। আদেশের বিষয় ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। মানবাধিকার দিবস সরকারপালন তো করেই না, বরং তারা মানবাধিকারকে হরণ করছে। তার নিষ্ঠুর উদহারণ হলো হৃদরোগে আক্রান্ত যুবদলেরসহ-সভাপতি মো: আমিনুর রহমান মধুকে ডান্ডাবেড়ি পরিয়ে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। সব থেকে নির্মমহলো তার চিকিৎসা সমাপ্ত না করে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই নির্মমতার বিরুদ্ধে আমরা হাইকোর্টে আবেদন করি।হাইকোর্ট ডান্ডাবেড়ি পরানো কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেছেন। একইসাথে তাকে পর্যাপ্ত ও সম্পূর্ণ চিকিৎসা সেবা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, যারা সরকারবিরোধী মতের আছেনতাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে নির্যাতন ও নিগৃহীত করা হচ্ছে।

বিচার বিভাগের স্বাধীনতাও ক্ষুণ্ন করছে আওয়ামী সরকার

ডেক্স রিপোর্ট: আদালত মানুষের সর্বশেষ আশ্রয়স্থল। কিন্তু সেই আদালতকে যখন নিপীড়ন তথা মানবাধিকার লঙ্ঘন করারজন্য ব্যবহার করা হয়, তখন একটা দেশের আইনের শাসনে ভরসা করার মতো আর কিছু আসলে থাকে না। বর্তমানে ব্যবহারকরাটা হচ্ছে ব্যাপক, সুদূরপ্রসারী ও সর্বনাশা। ক্ষমতায় থাকার জন্য সরকার কেবল নির্বাচন ব্যবস্থা বা পুলিশ প্রশাসনকে নয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, মর্যাদা এবং সম্মানও ক্ষুণ্ন করার পথে নেমেছে। গতকাল ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজের একওয়েবিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। তারা বলেন, এর খেসারত দিতে হবে। কোনো সমাজে বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা যদিক্রমান্বয়ে কমতে থাকে, তখন ওই সমাজের অনেক অনিষ্ট হয়। তখন আস্তে আস্তে সমাজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। ‘সাজানো নির্বাচন, বিচার বিভাগ ও আইনের শাসন’ শীর্ষক এই ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগেরপ্রফেসর ড. আসিফ নজরুল। আলোচক হিসেবে ছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক ও হিউম্যানরাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মনজিল মোরসেদ। সমাপনী বক্তব্য দেন প্রফেসর ড. রিদওয়ানুল হক। প্রফেসর আসিফ নজরুল বলেন, ৭ই জানুয়ারি আওয়ামী লীগের সঙ্গে তার ডামি প্রার্থী ও অনুগত দলগুলোর নির্বাচন হচ্ছে।এটা আসলে কোনো নির্বাচন নয়। এটা বাকশাল-২ বা একদলীয় একটা নির্বাচন। এই সাজানো নির্বাচনটা করা হচ্ছে আওয়ামীলীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্বাচনী মাঠ থেকে সরিয়ে দিয়ে, সোজাসুজি জেলে ঢুকিয়ে দিয়ে ও ভয় দেখিয়ে।  তিনি বলেন, আজকে নির্বাচনের আগ মুহূর্তে মামলা, হামলা ও নির্যাতনের যে পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হচ্ছে, সেখানে একটারাজনৈতিক দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ তো দূরের কথা, স্বাভাবিক যে মানবাধিকার সেটা পর্যন্ত ভোগ করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।আমরা এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন। বেশি উদ্বিগ্ন এ কারণে যে, এই কাজটা করতে গিয়ে অর্থাৎ বিরোধী দল তথা বিএনপিকেরাজনীতির মাঠ ছাড়া, ঘরছাড়া করা, জেলে ঢুকানো, নির্যাতন, আতঙ্কে রাখার প্রক্রিয়ায় শুধু পুলিশ বা দলের নেতাকর্মীদেরব্যবহার করা হচ্ছে না। এখানে আদালত, ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেমকেও ব্যবহার করা হচ্ছে। এটা খুবই উদ্বেগজনক বিষয়।  তিনি বলেন, আদালত মানুষের সর্বশেষ আশ্রয়স্থল। একটা আদালতকে যখন নিপীড়ন তথা মানবাধিকার লঙ্ঘন করার জন্যব্যবহার করা হয়, তখন একটা দেশের আইনের শাসনে ভরসা করার মতো আর কিছু থাকে না। এবারের ব্যবহার করাটা হচ্ছেব্যাপক, সুদূরপ্রসারী ও সর্বনাশা। ক্ষমতায় থাকার জন্য সরকার শুধু নির্বাচন ব্যবস্থা বা পুলিশ ব্যবস্থাকে নয়, বিচার বিভাগেরস্বাধীনতা, মর্যাদা এবং সম্মানও ক্ষুণ্ন করার পথে নেমেছে।  আফিস নজরুল বলেন, সরকার বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে ২০২৪ সালের নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার চেষ্টা করছে।সাজানো নির্বাচনের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে অঙ্কুরে বিনাশ করতে চেষ্টা করছে, যেটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আমি মনে করি এ কাজেসরকারকে বিরত রাখতে ও তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে উচ্চ আদালত ভূমিকা রাখতে পারে। আমরা এ ভূমিকাপ্রত্যাশা করি। আমরা প্রত্যাশা করি মানবাধিকার কমিশন, দেশে থাকা বিভিন্ন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান ও মানবাধিকারকর্মীরা এব্যাপারে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন, উদ্বেগ জানাবেন এবং যা করার আছে করবেন। একইসঙ্গে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণারপরও যেভাবে গুরুতর ব্যত্যয় চলমান রয়েছে সেক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের উচিত পদত্যাগ করা। তাদের দায়িত্ব পালন করাঅথবা দায়িত্ব পালন করতে পারছে না এটা বলে পদত্যাগ করা। অন্তত প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কিছুটা আত্মসম্মানবোধরয়েছে বলে বিশ্বাস করি। উনি যোগ্য মানুষ। উনার কাছে আবেদন করবো আপনার কাছে যদি কোনো রকম আত্মসম্মানবোধথাকে অন্তত আপনি পদত্যাগের কথা বিবেচনা করুন।  তিনি বলেন, আইনের শাসন, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য বিচার বিভাগ রাষ্ট্রেরসবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানকে হীন রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করার যেকোনো পদক্ষেপের বিরুদ্ধে আমাদেরসবাইকে সোচ্চার হতে হবে। মনজিল মোরসেদ বলেন, সাজানো নির্বাচনের দু’টি অংশ- একটি হলো নির্বাচনের সঙ্গে সম্পৃক্ত, আরেকটি হলো ক্ষমতা। কারণ ক্ষমতা না থাকলে সাজানো যায় না। গণতন্ত্র ও ক্ষমতা দুটোই বিবেচনা করলে দেখতে হবে এখনযে গণতন্ত্র সেটি আমাদের সংবিধানের সঙ্গে কতোটুকু যায়, সেটা বিবেচনা করতে হবে। কারণ আমাদের সংবিধানের আর্টিকেল৭-এ বলা হয়েছে- ‘সকল ক্ষমতার উৎস জনগণ’। জনসাধারণের ক্ষমতাটা জনগণের প্রতিনিধির মাধ্যমে প্রয়োগ করতে হবে।আর্টিকেল ৭২-এ বলা হয়েছে সংবিধান হলো সর্বোচ্চ আইন। এর আরেকটি সংশোধনীতে বলা হয়েছে, যদি এই সংবিধানস্থগিত করা হয় তাহলে তাদের সর্বোচ্চ সাজা হবে। 

বিএনপিসহ ৬৩টি রাজনৈতিক দলের নির্বাচন বর্জন

ডেক্স রিপোর্ট: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করেছে বিএনপিসহ ৬৩টি রাজনৈতিক দল। এসব দলের মধ্যে সরকারের পদত্যাগদাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা ৩৯টি দল ছাড়াও বাম জোট ও ইসলামী রাজনৈতিক দল রয়েছে। শুক্রবার রাতে বিএনপিরমিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। যেসব দল নির্বাচন বর্জন করেছে সেগুলো হলো- “যুগপৎ ৩৯”১. বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি“গণতন্ত্র মঞ্চ”২. জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ( জেএসডি)৩.  নাগরিক ঐক্য৪. বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি৫. ভাসানী অনুসারী পরিষদ৬. রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন৭. গণসংহতি আন্দোলন “১২ দলীয় জোট”৮. জাতীয় পার্টি ( কাজী জাফর) ৯. বাংলাদেশ এলডিপি(শাহাদাত হোসেন সেলিম)১০. জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি – (জাগপা রাশেদ প্রধান) ১১. জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ  ১২. বাংলাদেশ লেবার পার্ট ( ফারুক রহমান) ১৩. ইসলামিক ঐক্যজোট১৪. ন্যাপ ভাসানী১৫. ইসলামিক পার্টি ১৬. বাংলাদেশ জাতীয় দল “জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট”১৭. ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি)১৮. জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা খন্দকার লুৎফর রহমান) ১৯. বিকল্প ধারা বাংলাদেশ২০. গণদল২১. ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি)২২. বাংলাদেশ ন্যাপ ২৩. বাংলাদেশ সাম্যবাদী ২৪. ডেমোক্রেটিক লীগ২৫. বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি২৬. বাংলাদেশ মুসলিম লীগ২৭.পিপলস পার্টি গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য”২৮. সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি২৯. বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল ( এম এল)।৩০. সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টি৩১. প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল ( PDP) ৩২. গণফোরাম৩৩. পিপলস পার্টি ৩৪. লিভারেল ডেমোক্রেটিক ৩৫. গণ অধিকার পরিষদ৩৬. জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)৩৭. বাংলাদেশ লেবার পার্টি৩৮. আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি৩৯. গণ অধিকার পরিষদ ( ডক্টর রেজা কিবরিয়া ও ফারুক হাসান) ১. ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ“সমমনা ইসলামি দল সমূহ”১. খেলাফত মজলিস২. জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম৩. বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস৩. বাংলাদেশ মুসলিম লীগ৪. নেজামে ইসলাম পার্টি ১. জাতীয় পার্টি ( আন্দালিব রহমান পার্থ)১. জামায়াতে ইসলামী “বাম গণতান্ত্রিক জোট”১. বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ২. বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), ৩. বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ (মার্কসবাদী), ৪. বাংলাদেশের কমিউনিস্ট লীগ, ৫. গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, ৬. বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন “ফ্যাসিবাদ বিরোধী বাম মোর্চা”১. বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন২.  নয়া গণতান্ত্রিক গণ মোর্চা৩. গণমুক্তি ফোরাম৪. জাতীয় গণতান্ত্রিক “গণমঞ্চ”১. বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ (মাহবুব)জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল ও  জাতীয় গণফ্রন্ট২. জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল৩. জাতীয় গণফ্রন্ট৪. বাংলাদেশ জাসদ(মোট- ১৪ টি)১. ন্যাশানাল আওয়ামী পার্টি বাংলাদেশ-ন্যাপ১ বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ 

গুম-খুন-কারা নির্যাতিত বিএনপি নেতাদের স্বজনদের আহাজারি

বাঁচার অধিকার না থাকলে সবাইকে একসাথে মেরে ফেলুন ডেক্স রিপোর্ট: দুই শিশু নাতনী বর্ষা ও নূরীকে নিয়ে দাদা এসেছেন তাদের কারা বন্দি মায়ের মুক্তির দাবী চাইতে। বাবা বিএনপিনেতা আব্দুল হামিদ ভূইয়াকে না পেয়ে মা পুতুলকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় পুলিশ। একইভাবে কারাবন্দি স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাআবুল কালামের ছয় বছরের ছেলে সিয়ামও মায়ের সাথে এসেছে এই স্বজনদের এই প্রতিবাদ সমাবেশে। শিশু সিয়াম কান্নাজড়িতকণ্ঠে তার বাবার মুক্তির দাবি জানান।  সিয়ামের মতো দুই শতাধিক বিএনপির কারা নির্যাতিত, খুন-গুমের শিকার নেতাকর্মীদেরস্বজনরা আসেন প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে। এসময় পরিবারের সদস্যরা ২৮ অক্টোবরের পর থেকে বিভিন্ন সময়ে বিএনপিনেতাদের গ্রেপ্তার, নির্যাতনের হৃদয়বিদারক বর্ণনা দেন। মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গুম-খুন ও কারা নির্যাতিত নেতাদের স্বজনদের নিয়ে বিএনপি এই মানববন্ধনেরআয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন কারাবন্দি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সহধর্মিণী আফরোজাআব্বাস। মানববন্ধন শেষে নির্যাতিত পরিবারের পক্ষ থেকে প্রধান বিচারপতি বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার চেষ্টা করলে প্রেসক্লাবে সামনেইবাধা দেয় পুলিশ। পরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমানের নেতৃত্ব নির্যাতিত পরিবারের চারজনকে যাওয়ারঅনুমতি দেয় পুলিশ। এসময় সেলিমা রহমান গণমাধ্যমকে জানান, আমরা আইনজীবীদের মাধ্যমে এই স্মারকলিপি পাঠিয়েদিবো। এদিকে মানববন্ধনে তিন ছেলের গ্রেপ্তারের বর্ণনা দিয়ে পিতা আব্দুল হাই বলেন, আমার তিন সন্তানকে কারান্তরীণ করা হয়েছে। এক ছেলেকে ১০ বছর সাজা দেয়া হয়েছে। বড় ছেলেকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে পুত্রবধূকে তিনদিনেররিমান্ডে পাঠিয়েছে পুলিশ। অথচ, আমার ছেলের বউ রাজনীতিতে জড়িত নন। তিনি বলেন, বিএনপি করা কি আমাদেরঅপরাধ? আমরা শুধু সুষ্ঠু ভোটের অধিকার চেয়েছি। ২০১৩ সালের গুমের শিকার ছাত্রদল নেতা কাওসারের স্ত্রী মিনু আবেগতাড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার স্বামীকে যখন গুম করা হয়তখন আমার সন্তানের বয়স তিন। ১০ বছর ধরে সন্তানকে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছি। আমি আমার স্বামীকে ফেরত চাই। ঢাকা মহানগর বিএনপির নেতা লিয়ন হক ও রাজিব হাসান এর বোন বলেন, আমার দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ, একভাইকে পুলিশ ১ মাস গুম করে রাখার পর গ্রেপ্তার দেখিয়েছে। আমার পরিবার সদস্যদের গ্রেপ্তার-গুম-খুন করে সরকার তছনছকরে দিয়েছে। তিনি বলেন, এক বছর আগে আমার ভগ্নিপতিকে লক্ষীপুরে র‍্যাব গুলি করে মেরে ফেলেছে, তিনি বিএনপি করতেন, পরে  আমরা২০ লাখ টাকা ঘুষ দিলে র‍্যাব আমাদেরকে মৃত লাশটা দেয়-তারা প্রথমে লাশ পর্যন্ত দিতে চায়নি। শেখ হাসিনাকে বলবো ; যদিআমার এবং আমার পরিবারের বাঁচার অধিকার না থাকে তাহলে আমাদের সবাইকে একসাথে মেরে ফেলুন, একজন একজনকরে কষ্ট দিয়ে মারবেন না। আমরা বিএনপির রাজনীতি করে অপরাধ করেছি-আমরা পুরো পরিবার এখন মরতে চাই। ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা মুক্তিযোদ্ধা শেখ মনিরুজ্জামানের স্ত্রী বলেন, রাত দুইটার দিকে দরজা ভেঙ্গে আমার স্বামীকেগ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আমার বৃদ্ধ স্বামী পুলিশকে কত আকুতি মিনতি করলো যে, বয়স্ক অসুস্থ নির্দোষ লোকটা না নিয়ে যেতে- কিন্তু পুলিশ বাসায় ভাঙচুর করে নির্দয়ভাবে তাকে তুলে নিয়ে যায়। ছাত্রদলের নেতা আমান উল্লাহ আমানের বড় ভাইয়ের মেয়ে বলেন, আমার চাচাকে না পেয়ে পুলিশ আমার বাবাকে নিয়েনির্যাতন করেছে। রিমান্ডে নিয়েছে। তারপর আমার চাচাকে গ্রেফতার করে অমানবিক নির্যাতন করা হয়েছে, অনেকদিন রিমান্ডেনেয়া হয়। তাদের কি অপরাধ। তাদের অপরাধ তারা তাদের ভোটের অধিকার ফেরত চেয়েছিল। এটাই তাদের অপরাধ। জেলেখানায় মারা যাওয়া বিএনপি নেতার আবুল বাসার এর স্ত্রী বলেন, আমি আমার স্বামী হারানোর বিচার চাই, আমারসন্তানকে এতিম করেছে, পুলিশ আমার স্বামীকে গ্রেপ্তার করে অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতন করেছে-যার ফলে আমার স্বামীর মৃত্যুহয়। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই। যুবদলের সিনিয়র সহ সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন এর স্ত্রী বলেন, আমার কোথায় যাব! আমার স্বামীর মামলার বাদীপুলিশ, মামলা করলোও পুলিশ, সাক্ষীও দিল পুলিশ – এটা কেমন বিচার! আদালতে বিচারকের সামনে এমন অবিচারেরপ্রতিবাদ করলে বিচারক বলে ‘এখানে আইনের কথা বলবেন না।” বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান এর স্ত্রী রহিমা শাহজাহান মায়া বলেন, আমার স্বামীকে চার বছরের জন্য জেলদিয়েছে, তার কোন দোষ নাই, আমাদের পরিবারকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে-আমার স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করুক। কারাবন্দি বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর মেয়ে ব্যারিস্টার তাবাসসুম বলেন, আমার বাবাগুরুতর অসুস্থ, তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত! তাকে প্রতিমাসে কেমো থেরাপি দিতে হয়। অথচ তাকে মুক্তি না দিয়ে জেলে ভরেরেখেছেন -আমার বাবার মুক্তি চাই। গ্রেপ্তারকৃত যুবদল নেতা রানার মা বলেন, আমার ছেলে নির্দোষ। আমি ছেলের মুক্তি চাই। আমার ছেলের মুক্তি দেন।…

গণভবনে এমপি পদ বণ্টনের হাট বসেছে গণভবনে:রিজভী

টেমসসুরমাডেক্স: প্রধানমন্ত্রী সুবিধাবাদী রাজনীতিককে নির্বাচনে দাঁড় করানোর জন্য গণভবনে এমপি পদ বণ্টনের হাট বসিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন…

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে অবরোধের সমর্থনে বিরোধীদের বিক্ষোভ

ডেক্স রিপোর্ট: সহ সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের সমর্থনে প্রথম দিন রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানেপৃথক পৃথক বিক্ষোভ করেছেন বিরোধীরা। আজ রোববার সকাল থেকেই অবরোধের সমর্থনে বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ- মিছিল করেন বিরোধী দলের নেতা-কমীরা।বিএনপি ও অঙ্গসংগঠন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, এলডিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, গণঅধিকার পরিষদ ও ১২ দলীয় জোটেরনেতা-কর্মীরা রাজধানীতে  আলাদা আলাদা বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।বিএনপি৭ম দফা ৪৮ ঘণ্টা অবরোধের সমর্থনে প্রথম দিনে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেছেন বিএনপি ওঅঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। রোববার সকালে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে রাজধানীরবনানীর কামাল আতাতুর্ক সড়কে মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বনানী মাঠ থেকে কাকলীতে এসে শেষ হয়। এসময় সড়কেঅবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা। ঢাকা জেলা বিএনপি মিছিলটি আয়োজন করে। যুবদলঅবরোধ সফলে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী যুবদলের নেতাকর্মীরা। সকাল ১১টার দিকে পুরানা পল্টনএলাকা থেকে শুরু হয়ে যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মিছিলটি বায়তুল মোকাররম এলাকায় গিয়ে শেষ হয় ।এসময় নেতাকর্মীরা সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং বিএনপিরচেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ গ্রেপ্তারকৃত সকল নেতাকর্মীর মুক্তি দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

সরকারের মদদে হত্যার ঘটনা ঘটছে: জামায়াত

ডেক্স রিপোর্ট: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, সরকার চোরাগোপ্তা হামলাও হত্যার দায় কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না। সচেতন দেশবাসী মনে করেন, সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদে বিরোধী দলেরচলমান আন্দোলনে ব্যাঘাত নস্যাৎ করতেই পরিকল্পিতভাবে এসব ঘটনা ঘটানো হচ্ছে। কিন্তু এসব করে চলমান গণতান্ত্রিকআন্দোলনকে সরকার বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। শনিবার রাতে দেশে গুপ্ত হত্যা, গুম-খুন বৃদ্ধি ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে গণমাধ্যমেপাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।  মুজিবুর রহমান বলেন, সরকার এসব চোরাগোপ্তা হামলা ও হত্যার দায় কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না। সচেতন দেশবাসী মনেকরেন সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদে বিরোধী দলের চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ কারার জন্যই পরিকল্পিতভাবে এসবঘটনা ঘটানো হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, এভাবে চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে, হত্যা করে চলমান গণতান্ত্রিকআন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমে বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটানো হবে, ইনশাআল্লাহ।  তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশে গুপ্তহত্যা, গুম-খুন ও চোরাগোপ্তা হামলার ঘটনা ব্যপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশব্যাপীআইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। হঠাৎ করে সাদা মাইক্রোবাসে এসে টার্গেটকৃত ব্যক্তির উপর চোরাগোপ্তা হামলাচালিয়ে দুর্বৃত্তরা নিরাপদে পলায়ন করছে। টার্গেট করা হচ্ছে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের। এক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা সকলের কাছেই প্রশ্নবিদ্ধ।

তফসিল বাতিল ও ভোটাধিকারের দাবিতে লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাও

টেমসসুরমারিপোর্ট: বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, অবৈধ তফসিল বাতিলের দাবী ও কেয়ারটেকার সরকারের অধিনে নির্বাচনও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং মুক্তির দাবিতে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাও এবংমানববন্ধন করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন ‘নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে’ (এনবিসি ইউকে)।গত সোমবার(২০নভেম্বর ২০২৩) লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি মুসলিম খানেরসভাপতিত্বে ও সহকারী সেক্রেটারী রায়হান আহমদের পরিচালনায় পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন রফিক আহমদ।এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন এলায়েন্স অফ হিউম্যান রাইটস জিফেন্ডারস ইন দি ইউকে এর আহবায়ক ওবাংলাদেশ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতির ডেপুটি প্রেস সচিব শামসুল আলম লিটন, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেনসংগঠনের উপদেষ্টা সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, দৈনিক আমার দেশ ইউকের নির্বাহীসম্পাদক নির্বাসিত মজলুম সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান, এলায়েন্স অফ হিউন্যান রাইটস ডিফেন্ডারস ইন দি ইউকের জয়েন্টকনভেনর ব্যারিষ্টার আফজাল জামি এবং মেজর (অব:) সৈয়দ সিদ্দিকি। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের অবৈধ প্রধানমন্ত্রী, গণতন্ত্র ধ্বংসকারী, ভোট ডাকাত শেখ হাসিনার তাবেদার নির্বাচনকমিশন তফসিল ঘোষণা করে একতরফা নির্বাচনের ষড়যন্ত্র করছে। জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল এবং বিএনপি ভাঙ্গার চেষ্টাসেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ। দেশের জনগণ দলীয় সরকারের অধীনে কোন নির্বাচন হতে দিবে না, তারা ভোটের অধিকার ফিরে চায়এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে সকল দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়।বক্তারা সরকারের উদ্দেশ্যবলেন, অবিলম্বে তফসিল বাতিল করতে হবে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতেহবে। বিরোধীদলের নেতাদের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে ও গ্রেফতারকৃতদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।গুম হওয়ামানুষদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে, খুনিদের বিচার করতে হবে।এসব দাবিতে তারা বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছেস্মারকলিপি প্রদান করেন এবং হাইকমিশনকে জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে সরকারের কাছে তা পৌঁছে দেয়ার আহবান জানান। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন এনবিসি ইউকের সহ-সভাপতি মো: আসয়াদুল হক, আমিনুল ইসলাম মুকুল, আলী হোসাইন, সাবেক সভাপতি শামিমুল হক, মানবাধিকার কর্মী মো: ইকবাল হুসেন,শরিফ আহমদ মোর্শেদ,মো: ফজল আহমদ,মো: মিফতাউদ্দীন,মো: আলা উদ্দীন খান,আমিরুল মোমিন রেজা,হুমায়ুন আহমদ,মিজানুর মিয়া,সাবের আহমদ,আব্দুল মুনিমখান,ফখরুল মিয়া,নজরুল ইসলাম,আহমদ আলী, মো: অলিউর রহমান,হামীম আক্তার আলো,মিনহাজ আহমদ,সায়েমআহমদ,ওয়াকিল আহমদ,মো: তাজুল ইসলাম,মো: আমিনুল ইসলাম সফর,আব্দুল্লাহ আল নায়িম,কবির আহমদ,আশেকইমাম খান,আব্দুল ওয়ালী শামীম,মোশাররফ হোসেন,এম এ শামীম,মনিরুজ্জামান খান,ইমাম আহমদ,রাহেল আহমদ,ইকবালহোসাইন, মোঃ কামরুল হাসান ভুঁইয়া, মোঃ অহিদুল ইসলাম, রোহান তারিক,মো: এমদাদুল হক প্রমুখ। এছাড়া মানববন্ধন ও ঘোরাও কর্মসূচীতে উপস্হিত ছিলেন সংগঠনের সেক্রেটারী তাহমিদ হোসেন খান,মো: আমিনুররহমান,শিপানুর রহমান,একে এম তারেক,মঈন উদ্দীন,মোছা: নিপা বেগম,সুমেনা বেগম,ইসলাম উদ্দীন,মো: ছাবিদ মিয়া,শফিউল আরফিন জুনেদ,জাকির হোসেন, তোফায়েল আহমদ,জাকারিয়াহোসেন,জুলফু আহমদ, মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম কবির,মো: আবুল কালাম আজাদ,মো:নেছার মিয়া,আমিনুল হক,রুহেলআহমদ সুমন,পারভেজ আহমদ, হাবিবুর রহমান,মো: ফাহাদুজ্জামান,মো: মারুফ আহমেদ,আবু ছাঈদ ওমর,মাধব শর্মা,তারেকহাসান,রহমান মিয়া,মো: আলী আকবর,শাহ মো: ওহিদুর রহমান,মো: আব্দুল মুনিম খান,ইরফানুল হক রাব্বী,আহমেদমুশফিকুর হক,তোফায়েল আহমদ,মো: মইনুল ইসলাম,এম আশরাফ উদ্দীন,মো: বদরুজ্জামান,আবু রেদওয়ান, মাযহারুল হকমাহদী,মো: সুহেল আহমদ, হামজাদুল হক মোয়াজ,এম এম ইয়াজদীন, মোশাররফ হোসেন,আবু তাহের নাহিম,হিফজুররহমান,খালেদ নুর রহমান, মো: রুবেল নুর,সাজ্জাদ নুর,জুবায়ের আহমদ, মো: মাহফুজুর রহমান,মো: অহিদুজ্জামান,এবাদুররহমান,মো: কিবরিয়া আহমদ চৌধুরী,এডভোকেট রোকসানা আক্তার,মো: কামাল হোসেন,নাসির হোসাইন অপু,জুবের আহমদসহ প্রমূখ।

error: