বাংলাদেশে সাংবাদিক এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের হয়রানির বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র।
সম্প্রতি বাংলাদেশে সাংবাদিক নির্যাতন, সাংবাদিক কনক সারওয়ারের ইউটিউবসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম নিষিদ্ধ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজীকে গ্রেফতার, সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন ও তাসনিম খলিলের পরিবারকে হয়রানী প্রসঙ্গে সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী স্টেট ডিপার্টমেন্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শুক্রবার একজন মুখপাত্র এমন মন্তব্য করেন।
লিখিত মন্তব্যে ওই মুখপাত্র বলেন, “করোনাভাইরাসের মহামারীর মধ্যেও বাংলাদেশে সাংবাদিক এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের হয়রানির বিষয়টি আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।”
বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মিলারকে উদ্বৃত করে মুখপাত্র বলেন, “রাষ্ট্রদূত মিলার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে বলেছেন- যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজনীন মুক্ত মতপ্রকাশ এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় সবসময় বিশ্বাস করে। সে আহবান পুর্নব্যক্ত করছি। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার দ্বারাই গণতন্ত্রের সুরক্ষা এবং নাগরিকের তথ্য পাবার অধিকার আর নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।”
সূত্র : জাস্টনিউজবিডি।