গুম-খুন-কারা নির্যাতিত বিএনপি নেতাদের স্বজনদের আহাজারি

বাঁচার অধিকার না থাকলে সবাইকে একসাথে মেরে ফেলুন ডেক্স রিপোর্ট: দুই শিশু নাতনী বর্ষা ও নূরীকে নিয়ে দাদা এসেছেন তাদের কারা বন্দি মায়ের মুক্তির দাবী চাইতে। বাবা বিএনপিনেতা আব্দুল হামিদ ভূইয়াকে না পেয়ে মা পুতুলকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় পুলিশ। একইভাবে কারাবন্দি স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাআবুল কালামের ছয় বছরের ছেলে সিয়ামও মায়ের সাথে এসেছে এই স্বজনদের এই প্রতিবাদ সমাবেশে। শিশু সিয়াম কান্নাজড়িতকণ্ঠে তার বাবার মুক্তির দাবি জানান।  সিয়ামের মতো দুই শতাধিক বিএনপির কারা নির্যাতিত, খুন-গুমের শিকার নেতাকর্মীদেরস্বজনরা আসেন প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে। এসময় পরিবারের সদস্যরা ২৮ অক্টোবরের পর থেকে বিভিন্ন সময়ে বিএনপিনেতাদের গ্রেপ্তার, নির্যাতনের হৃদয়বিদারক বর্ণনা দেন। মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গুম-খুন ও কারা নির্যাতিত নেতাদের স্বজনদের নিয়ে বিএনপি এই মানববন্ধনেরআয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন কারাবন্দি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সহধর্মিণী আফরোজাআব্বাস। মানববন্ধন শেষে নির্যাতিত পরিবারের পক্ষ থেকে প্রধান বিচারপতি বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার চেষ্টা করলে প্রেসক্লাবে সামনেইবাধা দেয় পুলিশ। পরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমানের নেতৃত্ব নির্যাতিত পরিবারের চারজনকে যাওয়ারঅনুমতি দেয় পুলিশ। এসময় সেলিমা রহমান গণমাধ্যমকে জানান, আমরা আইনজীবীদের মাধ্যমে এই স্মারকলিপি পাঠিয়েদিবো। এদিকে মানববন্ধনে তিন ছেলের গ্রেপ্তারের বর্ণনা দিয়ে পিতা আব্দুল হাই বলেন, আমার তিন সন্তানকে কারান্তরীণ করা হয়েছে। এক ছেলেকে ১০ বছর সাজা দেয়া হয়েছে। বড় ছেলেকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে পুত্রবধূকে তিনদিনেররিমান্ডে পাঠিয়েছে পুলিশ। অথচ, আমার ছেলের বউ রাজনীতিতে জড়িত নন। তিনি বলেন, বিএনপি করা কি আমাদেরঅপরাধ? আমরা শুধু সুষ্ঠু ভোটের অধিকার চেয়েছি। ২০১৩ সালের গুমের শিকার ছাত্রদল নেতা কাওসারের স্ত্রী মিনু আবেগতাড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার স্বামীকে যখন গুম করা হয়তখন আমার সন্তানের বয়স তিন। ১০ বছর ধরে সন্তানকে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছি। আমি আমার স্বামীকে ফেরত চাই। ঢাকা মহানগর বিএনপির নেতা লিয়ন হক ও রাজিব হাসান এর বোন বলেন, আমার দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ, একভাইকে পুলিশ ১ মাস গুম করে রাখার পর গ্রেপ্তার দেখিয়েছে। আমার পরিবার সদস্যদের গ্রেপ্তার-গুম-খুন করে সরকার তছনছকরে দিয়েছে। তিনি বলেন, এক বছর আগে আমার ভগ্নিপতিকে লক্ষীপুরে র‍্যাব গুলি করে মেরে ফেলেছে, তিনি বিএনপি করতেন, পরে  আমরা২০ লাখ টাকা ঘুষ দিলে র‍্যাব আমাদেরকে মৃত লাশটা দেয়-তারা প্রথমে লাশ পর্যন্ত দিতে চায়নি। শেখ হাসিনাকে বলবো ; যদিআমার এবং আমার পরিবারের বাঁচার অধিকার না থাকে তাহলে আমাদের সবাইকে একসাথে মেরে ফেলুন, একজন একজনকরে কষ্ট দিয়ে মারবেন না। আমরা বিএনপির রাজনীতি করে অপরাধ করেছি-আমরা পুরো পরিবার এখন মরতে চাই। ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা মুক্তিযোদ্ধা শেখ মনিরুজ্জামানের স্ত্রী বলেন, রাত দুইটার দিকে দরজা ভেঙ্গে আমার স্বামীকেগ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আমার বৃদ্ধ স্বামী পুলিশকে কত আকুতি মিনতি করলো যে, বয়স্ক অসুস্থ নির্দোষ লোকটা না নিয়ে যেতে- কিন্তু পুলিশ বাসায় ভাঙচুর করে নির্দয়ভাবে তাকে তুলে নিয়ে যায়। ছাত্রদলের নেতা আমান উল্লাহ আমানের বড় ভাইয়ের মেয়ে বলেন, আমার চাচাকে না পেয়ে পুলিশ আমার বাবাকে নিয়েনির্যাতন করেছে। রিমান্ডে নিয়েছে। তারপর আমার চাচাকে গ্রেফতার করে অমানবিক নির্যাতন করা হয়েছে, অনেকদিন রিমান্ডেনেয়া হয়। তাদের কি অপরাধ। তাদের অপরাধ তারা তাদের ভোটের অধিকার ফেরত চেয়েছিল। এটাই তাদের অপরাধ। জেলেখানায় মারা যাওয়া বিএনপি নেতার আবুল বাসার এর স্ত্রী বলেন, আমি আমার স্বামী হারানোর বিচার চাই, আমারসন্তানকে এতিম করেছে, পুলিশ আমার স্বামীকে গ্রেপ্তার করে অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতন করেছে-যার ফলে আমার স্বামীর মৃত্যুহয়। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই। যুবদলের সিনিয়র সহ সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন এর স্ত্রী বলেন, আমার কোথায় যাব! আমার স্বামীর মামলার বাদীপুলিশ, মামলা করলোও পুলিশ, সাক্ষীও দিল পুলিশ – এটা কেমন বিচার! আদালতে বিচারকের সামনে এমন অবিচারেরপ্রতিবাদ করলে বিচারক বলে ‘এখানে আইনের কথা বলবেন না।” বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান এর স্ত্রী রহিমা শাহজাহান মায়া বলেন, আমার স্বামীকে চার বছরের জন্য জেলদিয়েছে, তার কোন দোষ নাই, আমাদের পরিবারকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে-আমার স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করুক। কারাবন্দি বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর মেয়ে ব্যারিস্টার তাবাসসুম বলেন, আমার বাবাগুরুতর অসুস্থ, তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত! তাকে প্রতিমাসে কেমো থেরাপি দিতে হয়। অথচ তাকে মুক্তি না দিয়ে জেলে ভরেরেখেছেন -আমার বাবার মুক্তি চাই। গ্রেপ্তারকৃত যুবদল নেতা রানার মা বলেন, আমার ছেলে নির্দোষ। আমি ছেলের মুক্তি চাই। আমার ছেলের মুক্তি দেন।…

ড্রিম ট্যুরিজম লন্ডন শাখার উদ্বোধন

টেমসসুরমাডেক্স: লন্ডন থেকে ইউরোপ ভ্রমণের অভাবনীয় সম্ভাবনা নিয়ে শুভ উদ্বোধন হলো ড্রিম ট্যুরিজম লন্ডন শাখার। গত…

বিসিএ নির্বাচন নিয়ে গুরুতর অভিযোগ : জমা হয়নি প্রার্থীদের মনোনয়ন ফি

টেমসসুরমাডেক্স: ক্যাটারার্স এসোসিয়েশনের (বিসিএ) নির্বাচন নিয়ে উঠা বিভিন্ন অভিযোগের রেশ এখনো কাটেনি।এরমধ্যেই উঠলোআরো গুরুতর অভিযোগ। কথিত ওই নির্বাচনের দেড় মাস পার হয়ে গেলেও প্রার্থীদের মনোনয়ন ফি বিসিএ’র একাউন্টে জমাহয়নি। তাই প্রশ্ন উঠেছে- প্রার্থীরা কি আদৌ মনোনয়ন ফি জমা দিয়েছিলেন? দিয়ে থাকলে সেই অর্থ কোথায়? মনোনয়নেরযথযাথ প্রক্রিয়া ছাড়া কীভাবে সংশ্লিষ্টদের প্রার্থীতা বৈধতা পেল? নির্বাচন কমিশন কিসের ভিত্তিতে প্রার্থীদের তালিকা চূড়ান্ত করলেন? গত ২৭ নভেম্বর লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রশ্ন তোলেন বিসিএ নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী‘ভিশন প্যানেল’। এই প্যানেল থেকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী সাইদুর রহমান বিপুল, সেক্রেটারি জেনারেল পদপ্রার্থী হেলাল মালিকএবং চীফ ট্রেজারার পদপ্রার্থী সাইফুল আলমের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত এই সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বিসিএ’র একতরফা ওই কথিতনির্বাচনের মনোনয়ন ফরম ও ফি জমা দেয়ার শেষ তারিখ ছিলো ৫ অক্টোবর ২০২৩। নির্বাচন হয়েছে ১৫ অক্টেবর। নিয়মঅনুযায়ী নির্বাচন কমিশন প্রার্থীদের কাছ থেকে উপযুক্ত ফি-সহ মনোনয়নপত্র জমা নেয়ার কথা। ফি ছাড়া মনোনয়নপত্র জমানেয়ার নিয়ম বা সুযোগ কোনোটি নেই। প্রার্থীদের তালিকা চূড়ান্ত হওয়া পর্যন্ত মনোনয়ন ফি বাবদ প্রাপ্ত সমূদয় অর্থ ট্রাস্টি হিসেবেপ্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে থাকার কথা। প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর নির্বাচন কমিশন ওই অর্থ বিসিএ নেতৃবৃন্দকেবুঝিয়ে দেবেন। আর নেতৃবৃন্দ দ্রুততম সময়ে সেই অর্থ বিসিএ’র ব্যাংক একাউন্টে জমা রাখবেন। এটাই স্বাভাবিক এবং বৈধনিয়ম। চূড়ান্ত কথা হচ্ছে- উপযুক্ত ফি ছাড়া মনোনয়নপত্র জমা নেয়ার সুযোগ নেই। মনোনয়ন ফি না দিয়ে নির্বাচনে প্রার্থীহিসেবে গণ্য হওয়ারও সুযোগ নেই। কিন্তু ওই নির্বাচনের পর প্রায় ৬ সপ্তাহ সময় পার হয়ে গেলেও প্রার্থীদের মনোনয়ন ফি-এরকোনো হদিস নেই। এতে বলা হয়, বিদায়ী কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট টিপু রহমান কথিত নির্বাচনের একমাত্র অংশগ্রহণকারী ‘সাফরন প্যানেল’ থেকে চীপ ট্রেজারার প্রার্থী ছিলেন। তিনি গণমাধ্যমে দাবি করেছিলেন, তাদের প্যানেল থেকে ৬৯ হাজার পাউন্ড মনোনয়ন ফিবাবদ জমা দেয়া হয়েছে। নির্বাচন আয়োজন ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন বিসিএ’র বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এম এ মুনিম এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারমাহমুদ হাসান এমবিই। তাঁদের উদ্দেশে প্রশ্ন রেখে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়- “নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা না করে কেবল একটিপক্ষকে যেনতেনভাবে বিজয়ী ঘোষণাই কি তাদের কাজ ছিলো? তাঁরা কি বিসিএ-কে মগের মুল্লুক পেয়েছেন? বিসিএ’র সম্মানিতসদস্যদের চাওয়া-পাওয়ার কোনো মূল্যই কি তাঁদের কাছে নেই?” এর আগে গত ১৯ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে বিসিএ নির্বাচন নিয়ে নানা অন্যায় ও অনিয়মের অভিযোগ তুলে সংবাদসম্মেলন করেছিলো ‘ভিশন প্যানেল’। একের পর এক অন্যায়, স্বেচ্ছাচারিতা এবং পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণের মাধ্যমে বিদায়ীপ্রেসিডেন্ট এম মুনিম ভিশন প্যানলকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেননি বলে অভিযোগ করেছিলেন তারা। তারা অভিযো্গকরেন- গত ১৫ অক্টোবর বিসিএ’র বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এম এ মুনিমের নেতৃত্বে বিসিএ’র যে এজিএম ও নির্বাচন করা হয়েছে।যেখানে সংগঠনের সংবিধানের কোনো তোয়াক্কা করা হয়নি। এজিএম-এর কোরাম পূর্ণ হয়নি। ভোট দেননি আমাদের প্রানপ্রিয়সংগঠন বিসিএ’র কোনো সদস্য। কিন্তু সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে এবং গায়ের জোরে একটি কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। সাধারণ সদস্যদের ২০২২-২৩ অর্থ বছরের কোনো আয়-ব্যায়ের কোনো হিসাব দেয়া হয়নি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এম এ মুনিম জোরপূর্বক চীপ ট্রেজারের দায়িত্ব কেড়ে নেন। তিনি মেম্বারশিফ ফি এবং মনোনয়ন ফি-এরহিসাব দেয়ার কথা। কিন্তু সেটি না করে তিনি অন্যায়ভাবে নিজের পছন্দের লোকদের দায়িত্ব দিয়ে সরে যেতে চাইছেন। তারা অভিযোগ করেন, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এম এ মুনিমের পছন্দের ঘোষিত অবৈধ কমিটি ইতিমধ্যে ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভকমিটি (এনইসি) গঠন করেছে জানিয়ে তারা বলেন, অবৈধ কমিটি অনেককে এনইসি’তে যুক্ত করেছে যারা এনইসিতে যুক্তহওয়ার সাংবিধানিক যোগ্যতা পূরণ করেননি। বলেন, “অবৈধ কমিটির ডাকা এনইসি সভায় বিসিএ’র একাউন্ট থেকে এম এমুনিম ৫ হাজার পাউন্ড, অলি খান ৫ হাজার পাউন্ড ও মিঠু চৌধুরী ১ হাজার পাউন্ডের চেক তাদের নিজ নামে নিয়ে গেছেন।সম্প্রতি এই চেকগুলো বিসিএ’র একাউন্ট থেকে ক্লিয়ার হয়ে গেছে। এম এ মুনিম- এর আগেও নিজ নামে বিসিএ থেকে চেক নিয়েগেছেন। এসব অর্থের হিসাব জানার আইনগত অধিকার রয়েছে প্রতিটি সদস্যের।” লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, “একটি চক্র ক্যাটারার্সদের অভিভাবক সংগঠন বিসিএ-কে কুক্ষিগত করে রাখতে চায়। একের পর একঅনির্বাচিত নেতৃত্ব চাপিয়ে দেয়া হয়েছে বিসিএ-তে। তাঁরা বিসিএ-কে নিজেদের আত্মপরিচয়ের সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করেছেন।কেউ কেউ আদায় করে নিয়েছেন বড় বড় খেতাব। কিন্তু এই সংগঠনের নেতৃত্ব নির্বাচনে সাধারণ সদস্যরা নিজেদের ভোটটিওদিতে পারেন না। এই চক্রের বৈষম্যমূলক আচরণ ও অন্যায়ের শিকার হয়ে আমাদের কমিউনিটির সম্মানিত অনেকে বিসিএছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। এবারের নির্বাচনকে ঘিরে আমাদেরও একই ফাঁদে ফেলা হয়েছে। কিন্তু আমরা বিসিএ ছেড়ে যাবো না।বিসিএ আমাদের সংগঠন। সাধারণ সদস্যদের সংগঠন। এই সংগঠনের বৈধ নেতৃত্ব এবং সাংবিধানিক পরিচালনার জন্যআমরা লড়াই করে যাবো।” অবিলম্বে কথিথ ওই এজিএম ও নির্বাচন বাতিল চাওয়া হয় সংবাদ সম্মেলনে। একই সঙ্গে অনির্বাচিত অবৈধ কমিটিকে বিসিএপরিচালনার নেতৃত্ব থেকে বিরত থাকার আহবান জানানো হয়। বিসিএ’র নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জানিয়ে তাঁরা বলেন,“নির্বাচনকে ঘিরে যেসব তুঘলকি কাণ্ড ঘটেছে- আমরা চাইলেই আইনের আশ্রয় নিতে পারি। কিন্তু এতে আমাদের সংগঠন ক্ষতিগ্রস্থ হবে। অতীতে এমন নজির রয়েছে। তাইআমরা আলোচনার মাধ্যমে সমস্যাগুলোর সমাধানের পক্ষে। কিন্তু দ্রুত এর সমাধান না হলে আমরা আমাদের প্রাণপ্রিয়সংগঠনের কল্যাণ এবং সাধারণ সদস্যদের অধিকার সুরক্ষায় আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো। সেক্ষেত্রে বিসিএ এবংআমাদের সকল ক্ষয়-ক্ষতির দায়ভার বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এম এ মুনিমকে নিতে হবে। আশা করছি সংশ্লিষ্টদের শুভবুদ্ধির উদয়হবে।”

লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টার নির্বাচন-২০২৩ সম্পন্ন: রেড এলায়েন্স বিজয়ী

টেমসসুরমাডেক্স: মাত্র এক ভোটের ব্যবধানে বাংলাদেশ সেন্টারের নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে রেড এলায়েন্স। বাংলাদেশ সেন্টারকাউন্সিল অব ম্যানেজমেন্ট কমিটির মোট ৩৫টি পদের মধ্যে ১৮ টিতে জিতেছে রেড এলায়েন্সের প্রার্থীরা। আর প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রিনএলায়েন্সের প্রার্থীরা জিতেছে ১৭টি পদে। রেড এলায়েন্সের নেতৃত্বে ছিলেন বাংলাদেশ সেন্টারের বিগত কমিটির সাধারণসম্পাদক দেলোয়ার হোসেন। আর গ্রিন এলায়েন্সের নেতৃত্বে ছিলেন বিগত কমিটির সহ সভাপতি মুহিবুর রহমান। পূর্ব লন্ডনের ইম্প্রেশন ইভেন্ট ভেন্যুতে গত রোববার (২৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ সেন্টারের এজিএম ও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।এজিএমে সভাপতিত্ব করেন সেন্টারের ভাইস চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান মুহিব। পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ারহোসেন। এ সময় বাংলাদেশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাই কমিশনার হযরত আলী খান ও মিনস্টার কনসুলেট দেওয়ান মাহমুদুলহক উপস্থিত ছিলেন। কুরআন তেলাওয়াত ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সভার কাজ শুরু করা হয়। কুরআন তেলাওয়াত করেন হাফিজ নাজিমউদ্দিন। সভায় সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদন পেশ করেন বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ও ট্রেজারারের প্রতিবেদনপেশ করেন বিদায়ী চীফ ট্রেজারার মামুন রশীদ। সাধারণ সম্পাদক ও ট্রেজারারের প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনায় অংশ নেনসেন্টারের প্রধান উপদেষ্টা নবাব উদ্দিন, নুরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিলুর রহমান কাজী ওবিই, শহিদুর রহমান, আব্দুলআহাদ। সভায় সর্বসম্মতিতে সাধারণ সম্পাদক ও ট্রেজারারের প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়।এটি ছিল সেন্টারের ইতিহাসে প্রথম কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন। ফলে নির্বাচনকে ঘিরে কমিউনিটিতে বেশ উৎসাহ ওকৌতুহল বিরাজ করে। অনেকেই এই নির্বাচনের আমেজ নিতে ছুটে যান ইম্প্রেশন ইভেন্ট ভেন্যুতে। সেখানে মধ্যরাত পর্যন্ত ছিলবহু মানুষের সমাগম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আজিজ চৌধুরী। অপর দুই কমিশনার ছিলেনকাউন্সিলার শেরওয়ান চৌধুরী ও কাউন্সিলার আব্দাল উল্লাহ। নির্বাচন শুরুর পূর্বে বক্তব্য রাখেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্তবাংলাদেশের হাইকমিশনার ও বাংলাদেশ সেন্টারের চেয়ারম্যান সাইদা মুনা তাসনীম।

গণভবনে এমপি পদ বণ্টনের হাট বসেছে গণভবনে:রিজভী

টেমসসুরমাডেক্স: প্রধানমন্ত্রী সুবিধাবাদী রাজনীতিককে নির্বাচনে দাঁড় করানোর জন্য গণভবনে এমপি পদ বণ্টনের হাট বসিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন…

১০ ডিসেম্বর ব্রাডি আর্ট সেন্টারে বিজয় দিবসের আলোচনা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

টেমসসুরমাডেক্স: গোলাপগঞ্জ স্যোশাল এন্ড কালচারাল ট্রাস্ট ইউকে’র সম্মানিত উপদেষ্টা, বোর্ড অফ ডাইরেক্টরস ও ইসি কমিটির এক…

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে অবরোধের সমর্থনে বিরোধীদের বিক্ষোভ

ডেক্স রিপোর্ট: সহ সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের সমর্থনে প্রথম দিন রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানেপৃথক পৃথক বিক্ষোভ করেছেন বিরোধীরা। আজ রোববার সকাল থেকেই অবরোধের সমর্থনে বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ- মিছিল করেন বিরোধী দলের নেতা-কমীরা।বিএনপি ও অঙ্গসংগঠন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, এলডিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, গণঅধিকার পরিষদ ও ১২ দলীয় জোটেরনেতা-কর্মীরা রাজধানীতে  আলাদা আলাদা বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।বিএনপি৭ম দফা ৪৮ ঘণ্টা অবরোধের সমর্থনে প্রথম দিনে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেছেন বিএনপি ওঅঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। রোববার সকালে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে রাজধানীরবনানীর কামাল আতাতুর্ক সড়কে মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বনানী মাঠ থেকে কাকলীতে এসে শেষ হয়। এসময় সড়কেঅবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা। ঢাকা জেলা বিএনপি মিছিলটি আয়োজন করে। যুবদলঅবরোধ সফলে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী যুবদলের নেতাকর্মীরা। সকাল ১১টার দিকে পুরানা পল্টনএলাকা থেকে শুরু হয়ে যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মিছিলটি বায়তুল মোকাররম এলাকায় গিয়ে শেষ হয় ।এসময় নেতাকর্মীরা সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন এবং বিএনপিরচেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ গ্রেপ্তারকৃত সকল নেতাকর্মীর মুক্তি দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

নেট মাইগ্রেশন কমিয়ে আনার প্রস্তাব: বাতিল হতে পারে “শর্টেজ ওকোপশন লিস্ট”

ডেক্স রিপোর্ট: ইমিগ্রেশনের ইস্যুর জন্য ক্ষমা চাইতে অস্বীকার করেছেন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। মন্ত্রী এবং রক্ষণশীল ব্যাক বেঞ্চ এমপিরচাপের কারণে মূল নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি নেট অভিবাসন নীতির জন্য প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ক্ষমা চাইতে অস্বীকার করেছেন। সাম্প্রতিক সরকারী পরিসংখ্যান অনুযায়ী যুক্তরাজ্যে বসবাস করতে আসা লোকের সংখ্যা এবং ত্যাগকারীদের মধ্যে ব্যবধান৭৪৫,০০০ পার্থক্য দেখানোর পরে, প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন অভিবাসনকে “আরও টেকসই” স্তরে নিয়ে আসতে হবে। অভিবাসন মন্ত্রী, রবার্ট জেনরিক, একটি পাঁচ-দফা পরিকল্পনা পেশ করেছিলেন যাতে বিদেশী সোশ্যাল কেয়ার কর্মীদেরডিপেন্ডেন্ট আনা নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব এবং এনএইচএস এবং সোশ্যাল কেয়ার কর্মীদের জন্য ভিসার মোট সংখ্যার উপর একটিক্যাপ অন্তর্ভুক্ত ছিল। অন্যান্য টোরি এমপিরা নেট ইমিগ্রেশনকে “অবিলম্বে এবং ব্যাপক” প্রদক্ষেপ নিয়ে পার্টির নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিশ্রুতিঅনুযায়ী ১০ হাজারে আনতে এখনই পদক্ষেপের নেয়ার দাবি করেছেন। সান্ডারল্যান্ডের নিসান কার প্ল্যান্টে এক সাক্ষাত্কারে, ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি পূরণ না করার জন্য তিনি ক্ষমা চাইবেন কিনাজানতে চাইলে সুনাক মন্তব্য করতে অস্বীকার করেন। “এটি খুব স্পষ্ট যে অভিবাসনের মাত্রা খুব বেশি এবং তাদের আরওটেকসই স্তরে নামতে হবে।”সুনাক অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিকস রেকর্ডিংয়ের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন যে অভিবাসন“ধীরগতির” কিন্তু তিনি স্বীকার করেছেন যে যুক্তরাজ্যে আসা লোকের সংখ্যা কমিয়ে আনতে “আমাদের আরও অনেক কিছুকরার আছে”। ওএনএস বৃহস্পতিবার বলেছে যে ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ব্রিটেনে বৈধভাবে আসা এবং ত্যাগকারীর সংখ্যার মধ্যে পার্থক্যছিল ৭৪৫,০০০।সামগ্রিক সংখ্যা কমিয়ে আনার জন্য কনজারভেটিভ পার্টি ২০১৯ এর ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও এই সংখ্যাব্রেক্সিটের আগে দেখা মাত্রার চেয়ে তিনগুণ বেশি। প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র সচিব সুয়েলা ব্র্যাভারম্যান সহ দলের ডানপন্তী অনেক এমপি মিঃ সুনাককে সেই প্রতিশ্রুতি কে সম্মান করারআহ্বান জানিয়েছেন। জেনেরিকের পরিকল্পনায় ‘শর্টেজ অকোপশন তালিকা’ বাতিল করার প্রস্তাবনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, এমন একটি প্রোগ্রাম যাবিদেশী কর্মীদের চলমান হারের থেকে ২০% কম অর্থ প্রদানের অনুমতি দেয় যেখানে দক্ষ কর্মীদের অভাব রয়েছে।সরকারেরঅভিবাসন উপদেষ্টা (MAC) কমিটি ইতিমধ্যেই তালিকাটি বাতিলের সুপারিশ করেছে, আশঙ্কার মধ্যে যে এটি যুক্তরাজ্যে সস্তাবিদেশী শ্রম আনতে ব্যবহার করা হচ্ছে।

সরকারের মদদে হত্যার ঘটনা ঘটছে: জামায়াত

ডেক্স রিপোর্ট: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, সরকার চোরাগোপ্তা হামলাও হত্যার দায় কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না। সচেতন দেশবাসী মনে করেন, সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদে বিরোধী দলেরচলমান আন্দোলনে ব্যাঘাত নস্যাৎ করতেই পরিকল্পিতভাবে এসব ঘটনা ঘটানো হচ্ছে। কিন্তু এসব করে চলমান গণতান্ত্রিকআন্দোলনকে সরকার বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। শনিবার রাতে দেশে গুপ্ত হত্যা, গুম-খুন বৃদ্ধি ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে গণমাধ্যমেপাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।  মুজিবুর রহমান বলেন, সরকার এসব চোরাগোপ্তা হামলা ও হত্যার দায় কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না। সচেতন দেশবাসী মনেকরেন সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদে বিরোধী দলের চলমান আন্দোলনকে নস্যাৎ কারার জন্যই পরিকল্পিতভাবে এসবঘটনা ঘটানো হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, এভাবে চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে, হত্যা করে চলমান গণতান্ত্রিকআন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমে বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটানো হবে, ইনশাআল্লাহ।  তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশে গুপ্তহত্যা, গুম-খুন ও চোরাগোপ্তা হামলার ঘটনা ব্যপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশব্যাপীআইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। হঠাৎ করে সাদা মাইক্রোবাসে এসে টার্গেটকৃত ব্যক্তির উপর চোরাগোপ্তা হামলাচালিয়ে দুর্বৃত্তরা নিরাপদে পলায়ন করছে। টার্গেট করা হচ্ছে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের। এক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা সকলের কাছেই প্রশ্নবিদ্ধ।

বাংলাদেশ সেন্টারের নির্বাচনে ভোটাধিকার বঞ্চিত করার প্রতিবাদ : বিদায়ী নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ

টেমসসুরমারিপোর্ট: বাংলাদেশ সেন্টারের বিদায়ী কমিটির দায়িত্ববানদের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলেছেন ভোটাধিকার বঞ্চিত সদস্যরা।এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা অভিযোগ করে বলেন, সম্পূর্ণ অন্যায় ও অসাংবিধানিকভাবে তাদেরকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে।এজন্য বিদায়ী কমিটির কতিপয় দায়িত্ববানকে তাঁরা দায়ী করেন। আগামী ২৬ নভেম্বর রোববার বাংলাদেশ সেন্টারের নির্বাচন। ২১ নভেম্বর লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত এই সংবাদ সম্মেলরনের আয়োজন করে বাংলাদেশ সেন্টারের ভোটাধিকার বঞ্চিতসদস্যরা। ‘বাংলাদেশ সেন্টারের নির্বাচনে ভোটাধিকার বঞ্চিত করার প্রতিবাদ’ শীর্ষক এই সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বিদ্যমাননিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা না করে কতিপয় দায়িত্ববান নিজেদের মনগড়া নিয়মে মেম্বারশিপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নিজেদেরপছন্দের মানুষকে সদস্য বানানোর মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশ সেন্টারকে নিজেদের দখলে রাখার পায়তারা করা হচ্ছে বলেঅভিযোগ তোলা হয় সংবাদ সম্মেলনে। তালিকায় সাধারণ সদস্য, লাইফ মেম্বার ও পার্মানেন্ট মেম্বার মিলিয়ে নবাগত মোট ৪৪জনের নাম নেই বলে অভিযোগ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন – শামসুল হক ইয়াহিয়া। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মোহাম্মদ ইফতেখার আহমেদ (শিপন), আনোয়ার আহমেদ ও আশিকুর রহমান প্রমুখ। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘বিগত মেয়াদে যারা পরিচালনা কমিটিতে ছিলেন তারা আবারও প্রার্থী হয়েছেন। ‘রেড অ্যালায়েন্স’-এর ব্যানারে তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। মূলত নির্বাচনে নিজেদের হারের ঝুঁকি কমাতে বিদায়ী কমিটির কিছু সদস্য কমিটিতে নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার সুযোগ নিয়ে আমাদের নাম অন্যায়ভাবে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন বলে প্রতিয়মান হয়।

error: